যে দোয়া পড়লে মৃত্যু কষ্ট হবে পিঁপড়ার কামড়ের মতো
প্রকাশিত হয়েছে : ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ৪:২১ অপরাহ্ণ
পূর্বদিক ডেস্ক::
একজন মুমিন মুসলিমের জীবন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সুন্দরভাবে অতিবাহিত করার জন্য অনেক দোয়া রয়েছে। তবে মৃত্যুর সময় হযরত আজরাঈল (আ) যখন জান কবজ করতে আসবেন, তখন মৃত্যু পূর্ব মুহূর্তে কষ্ট হবেই। তবে মহান আল্লাহ তায়ালার মুমিন বান্দারা সেই কষ্টটা কম পেয়ে থাকেন। আল্লাহ পাক বলছেন, আল কোরআনে বর্ণিত ছোট্ট এ দোয়াটি পড়লে মৃত্যু আযাব হালকা হয়ে যাবে। দোয়াটিকে আমরা সবাই ‘আয়াতুল করসি’ বলেই জানি। দোয়াটি উল্লেখ করা হলো-
আয়াতুল কুরসী : আল্লাহু লা-ইলাহা ইল্লাহু ওয়াল হাইয়্যুল ক্বাইউম, লা-তা’খুযুহু সিনাতুওঁ ওয়ালা নাউম, লাহুমা ফিস্ সামাওয়াতি ওয়ামা ফিল আরয, মানযাল্লাযি ইয়াশ্ফাউ ইনদাহু ইল্লা বিইযনিহি ইয়ালামুমা বাইনা আইদীহিম ওমা খালফাহুম, ওয়ালা ইউহীতূনা বিশাইয়িম মিন ইলমিহি ইল্লা বিমাশাআ ওয়াসিয়া কুরসিয়্যুহুস সামাওয়াতি ওয়াল আরয্, ওয়ালা ইয়াউদুহু হিফযুহুমা ওয়াহুওয়াল আলিয়্যুল আযীম। (সূরা বাকারা-২৫৫)।
আয়াতুল কুরসি পড়ার ফজিলত সমূহ :
১. আয়াতুল কুরসি পড়ে বাড়ি থেকে বের হলে ৭০ হাজার ফেরেস্তা চারদিক থেকে তাকে রক্ষা করে।
২. আয়াতুল কুরসি পড়ে বাড়িতে ঢুকলে বাড়িতে দারিদ্রতা প্রবেশ করতে পারে না।
৩. আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমালে সারারাত একজন ফেরেস্তা তাকে পাহারা দেন।
৪. ফরজ নামাযের পর আয়াতুল কুরসি পড়লে তার আর বেহেস্তের মধ্য একটি জিনিসেরই দূরত্ব থাকে, তা হলো মৃত্যু। এবং মৃত্যু কষ্ট এতই হালকা হয় যেন একটি পিঁপড়ার কামড়ের সমান।
৫. ওজুর পর আয়াতুল কুরসি পড়লে আল্লাহর নিকট ৭০ গুণ মর্যাদা বৃদ্ধি লাভ করা যায়।