logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • স্থানীয় সরকার
    • মৌলভীবাজার
    • সিলেট
  • সাহিত্য-সংস্কৃতি
  • ঝিঙেফুল
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • আরও
    • শিক্ষাঙ্গন
    • ইসলামী জিন্দেগী
    • অর্থ ও বাণিজ্য
    • স্বাস্থ্য-কথন
    • পত্রিকা
    • মুক্তমত
    • শিক্ষাঙ্গন
    • সাফল্য
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মৌলভীবাজার
  • সিলেট
  • প্রবাস
  • সম্পাদকীয়
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • স্থানীয় সরকার
  • খেলাধুলা
  • ছড়া সমগ্র
  • ঝিঙেফুল
  • নারী ও শিশু
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • মুক্তমত
  • ইসলামী জিন্দেগী
  • শিক্ষাঙ্গন
  • সাফল্য
  • সাহিত্য-সংস্কৃতি
  • স্বাস্থ্য-কথন
  • পত্রিকা
  • ফটোগ্যালারী
  1. প্রচ্ছদ
  2. প্রচ্ছদ

নিস্তরঙ্গ সময়ের অন্তরঙ্গ সংলাপ


প্রকাশিত হয়েছে : ২৯ আগস্ট ২০২০, ৭:০৭ অপরাহ্ণ

সরওয়ার আহমদ 

সময়টা অতিক্রান্ত হচ্ছে অচলায়তনের আবহে। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র করোনা ভাইরাসের ছোবলে বিশাল এই ধরনীতট যেনো স্থবিরতার অক্টোপাশে আবদ্ধ। এই পৃথিবী দূযোর্গের শিকার হয়েছে বারংবার। তন্মধ্যে হচ্ছে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এই যুদ্ধকালেও গতিশীলতা কমবেশী ছিলো। কিন্তু করোনা ভাইরাস আগ্রসনের মুখে তাবৎ বিশ্বের গতিশীলতা মহাযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের চাইতেও গতিহীন তথা স্থবিরতার অক্টোপাশে বাঁধা পড়েছে। বাংলাদেশীর বাস্তবতায় গত মার্চ মাস থেকেই আরোপিত বিধি—নিষেধের আলোকে নেমে আসে এক প্রকার অচলায়তন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর চাইতে ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের বার্তা ঝঃধু ঐড়সব এক্ষেত্রে ভালো ভূমিকা রেখেছে। যারা মোবাইল ব্যবহারে অভ্যস্থ তারা ফোনের বার্তাই সতর্ক হয়েছেন বেশি মাত্রায়। ছেঁায়াচে রোগ করোনা ভাইরাস থেকে নিরুপদ্রব থাকতে উঠা বসা ও চলাফেরার গতি কমিয়ে দেয়াটাই নাকি বেহতর। এমতাবস্থায় সভা—সমাবেশ, আড্ডা বৈঠক, এমনকি হাটবাজারে গমনেও প্রতিবন্ধকতা। অর্থাৎ একপ্রকার অচলায়তনের ঘেরাটোপেই আবদ্ধ থাকতে হবে। অভাবিত এই অচলায়তনে সময় কাটে কিভাবে? চার দশকের সাংবাদিকতার জীবনে দৌড়ঝাঁপই ছিলো আসল চালিকা শক্তি। রাত নেই, দিন নেই; ছোটাছুটি করেছি নেশা এবং পেশার টানে। বরাবরের এই অভ্যাসে যতিরেখা টেনেছি করোনার বিধি—নিষেধ। তার সাথে আছে পারিবারিক প্রতিকূলতা। সবারই একই কথা ‘বাড়িতে বসে থেকো।’ তাদের মতামতকে কোন সময় উপেক্ষা করে শহরে ছুটে গেলেও, পরিচিত শহরকে মনে হয়েছে অপরিচিত। আড্ডা নেই, দোকান পাট আংশিক খোলা, পরিচিত রাস্তায় নেই কোলাহল। এমনি অবস্থায় গ্রামের বাড়ির বাউন্ডারীর ভেতরে বসে থাকা, পুকুরে বড়শী ফেলে ধ্যানী দৃষ্টিতে চেয়ে থাকা এবং টিভির সামনে দর্শক হয়ে দিনমান অতিক্রম যেনো অসহনীয় হয়ে উঠেছিল। এই অচলায়তন অতিক্রমের পথ খোঁজেছিলাম।

অবস্থানিক ক্ষেত্রে আমি মনুপ্রকল্পের অন্তভূর্ক্ত। প্রকল্প এলাকায় ২০/২৫ বিঘা ধানি জমির মালিক উত্তরাধিকার সূত্রে। পেশাগতভাবে পিতা স্কুল শিক্ষক হলেও বাৎসরিক কামলা রেখে জমি চাষাবাদ করাতেন। এ সুবাদে কৈশোর বয়সে মাঝে মধ্যে কামলাদের সকালের খাবার নিয়ে মাঠে ছুটে যেতাম। কৈশোর উত্তীর্ণ বয়সে লাঙল চালাতে গিয়ে লাঙলের ধারালো ফলা দিয়ে বলদের পা কিছুটা কেটে ফেলে ছিলাম। এ নিয়ে বকাঝকাও খেয়েছিলাম। তবু হাল চালনা রপ্ত করেছিলাম। জমিতে ধানরোপন এবং ধানকাটার ট্রেনিংও নিয়েছিলাম ইদন মিয়া নামক কামলার নিকট থেকে। একজন কামলা অসুস্থ হয়ে যাওয়ায় ’৭৪ সনে সপ্তাহ দিন হালচাষও করেছিলাম। সকাল ৭টায় মাঠে ছুটে যেতাম। ২ ঘণ্টা চাষাবাদ শেষে বাড়ীতে এসে গোসল করে খেয়েদেয়ে সাইকেলে চেপে কলেজে ছুটে যাবার স্মৃতি আজও মানস পটে অম্লান হয়ে আছে।

বিগত ১৯৯৪ সনে, আব্বা যখন মৃত্যুশয্যায় তখন ডেকে নিয়ে বলেছিলেন ‘বাপ দাদার জমিজিরাত পাখাল বা পতিত রেখো না কোনদিন।’ এটি তোমার নিকট আমার অন্তিম নির্দেশ। মরহুম পিতার ওসিয়ত রক্ষার্থে কলের লাঙল, ড্রামসিডার, পানির পাম্প এবং ধান মাড়াই মেশিন কিনে উত্তরাধিকার বহাল রাখার চেষ্টা করেছিলাম ৪/৫ বছর। কিন্তু ‘এক হাতে দুই শোল’ ধরা যায় না কখনও।

একদিকে সাংবাদিক এবং অন্যদিকে কৃষক থাকার দ্বি—মুখীনীতি কার্যকর না হওয়াতে কৃষিকে ছাড়াতে বাধ্য হয়েছিলাম একযুগ আগেই। খেতের জমি তুলে দিয়েছিলাম বর্গা চাষীদের হাতে। চলমান করোনার স্থবিরতা কাটাতে এবার ফের কৃষক হবার সিদ্ধান্ত গ্রহণ যখন করি তখন গৃহিণী এবং ছেলে মেয়েদের এক বাক্য ‘মরার বুঝি আর পথ খঁুজে পাচ্ছো না।’ তাদেরকে বললাম, শহর বন্দর অতিক্রম করে গ্রামীণ মাঠে করোনা এখনও পেঁৗছাতে পারেনি। এই মাঠে অবস্থান নিলে লাভ বৈ ক্ষতি কি? তোমাদের বিধিনিষেধ আমি মানবো না। মনু প্রকল্পের কাশিমপুর পাম্প হাউজের সেচ মেশিনগুলো শক্তিহীন হয়ে পড়ায় গত দেড়যুগ যাবৎ জলাবদ্ধতা ভাগ্যলিপি হয়ে উঠায় শাইল জমিও চাষাবাদ সম্ভব হতো না অনেক এলাকায়। এখন তার ব্যতিক্রম ধরেছে। গত ২০১৯ সনে পাম্প হাউজে নতুন মেশিন স্থাপন করায় জলাবদ্ধতার মাত্রা কমে এসেছে। তাই এবার বীজতলা তৈরি করে বীজ বপন করলাম। অনেকে প্রশ্ন করলোÑ যদি পানি না কমে তাহলে হালি বীজতো নষ্ট হবে। বললাম পিছুটান সবক্ষেত্রেই আছে। যারা সাহসী তারা এগিয়ে আসো। আমার দেখাদেখি অনেকে বর্ধিতমাত্রায় বীজতলা তৈরি করে বপন করলো। কারণ অন্যান্য বছর আষাঢ় মাসে যে জমিতে কোমর কিংবা সাঁতার সমান পানি থাকতো সেখানে হাটুজলও নেই। সুতরাং জলাবদ্ধতা যে থাকবে না এটি প্রকল্প এলাকার চাষীরা আঁচ করতে পারায় সব সব এলাকাতেই নবোদ্যমে শাইল ধান চাষাবাদের উদ্যোগ পরিলক্ষিত হচ্ছিল।

আষাঢ় মাস থেকেই বাড়ী ছেড়ে মাঠের দিকে ধাবিত হই। বিস্তীর্ণ ফসলী মাঠের যেদিকেই চোখ ফেলি সেদিকেই দেখি জলজ উদ্ভিদ এবং আগাছার জঙ্গল। রাখালরা যেখানে অবাধে গরু চড়াচ্ছে। খামারের হাঁস ঝাঁক বেধে জলকেলি করছে। বক এবং সারসের দল তারই মাঝে পায়ে পায়ে হেঁটে আধার যোগাড় করে নিচ্ছে অবলীলায়। শাওনের সূচনাতেই বিস্তীর্ণ মাঠের আগাছা এবং জলজ উদ্ভিদ অপসারণে শুরু হলো কার্যক্রম। দলবেধে কৃষকরা নেমে পড়লো আগাছা সাফে। ধান চাষাবাদে এই আগাছা যেমনি প্রতিবন্ধক, তেমনি সেটিকে জাঁকে ফেল্লে তাহা কম্পোস্ট সারে পরিণত হয়ে জমির উর্বরতা শক্তি বাড়ায়। হাল আমলের কৃষকরা সেটি জানে। তাই দেখলাম সপ্তাহ দিনের মাথায় মাঠের প্লটের পর প্লট সাফ হয়ে গেলো। ৪৫ বছর আগের পরিচিত মাঠ এবং বর্তমান মাঠের মধ্যে তেমন হেরফের ধরেনি। পরিবর্তন যা কিছু হয়েছে তন্মধ্যে রয়েছে— চার দশক আগে যে কৃষাণ মাঠে ছিলো, সে চলে গেছে পরপারে। তার উত্তরাধিকারীরা এখন পেশার ঝাণ্ডা হাতে নিয়ে মাঠে সক্রিয়। যে প্লটটি আগে ছিলো বড়, এখন বংশ এবং অংশের সমীকরণে তা ছোট হয়ে এসেছে। জমির মালিকানা বদলও হয়েছে অনেক দাগ খতিয়ানে। বড় যে পরিবর্তন সূচিত হয়েছে, সেটি হলো মাঠে এখন হালচাষের জন্য বলদ নেই। বলদের বদলা এসেছে ট্রাক্টর।

চাষাবাদের ক্ষেত্রেও এসেছে পরিবর্তন। যে মাঠে আগে চাষ হতো শুধু রোপা আপন, সেখানে এখন স্থান জুড়ে নিয়েছে হাইব্রীড ইরি। প্রায় ৪৫ বৎসর পর মাঠে নেমে সেই আমি এবং এই আমির মধ্যে তফাৎ আবিস্কার করলেও, আমার ধানী জমিগুলোর তেমন হেরফের ধরেনি। ব্যতিক্রম ধরেনি প্রকৃতিও। যখন অঝোরে বৃষ্টি নামে তখন বিস্তৃত মাঠের দেখেছি একরূপ। আবার দিগন্তব্যাপী যখন আলোর ঝালকানি দেয় তখন আরেক রূপ। নির্মল বাতাস এবং বিস্তৃত মাঠের অনুকূল আবহে কৃষক মানস নিমেষে ফুরফুরে হয়ে উঠে। ৪৫ বৎসর আগে নৌকার গুলুইয়ে বসে যে মাঝি গলা ছেড়ে গান ধরেছিলো, সেই গানের সুর লহরী এখনও ধ্বনিত হয় কৃষকের কণ্ঠে একই ব্যঞ্জনা নিয়ে। ছাতা মাথায় জমির আইলে বসে আছি। দূর থেকে কৃষাণের কণ্ঠ বেয়ে নিঃসৃত হলোÑ ‘সুজন বন্ধুরে, আরে ও বন্ধু, কোনবা দেশে থাকো… অবলারে কান্দাইয়ারে কোন নারীর মন রাখো… সুজন বন্ধুরে। কণ্ঠস্বরের সাথে তবলা হারমনি কিংবা অন্য বাদ্যযন্ত্রের যোগসাজস নেই। কিন্তু অবারিত আবেগ এবং হৃদয়ের প্রশস্ততার ছোঁয়ায় খালি কণ্ঠের গান কিভাবে মর্মস্পর্শী হয়ে উঠতে পারে, সেটি খোলামাঠে না গেলে অনুভব করার নয়। একইভাবে মাঠ দিয়ে বয়ে যাওয়া ছোট্ট খালের উপর নির্মিত পাকাপুলের রেলিং এ বসে রাখাল বালকের কণ্ঠ নিঃসৃত মুর্শিদী গানের কলি প্রবীণ মানসকে আকুলিত করেছে। সুনীল দিগন্তের নীচে সুবিস্তৃত মুক্ত মাঠে বিচরণের অনুভূতিই বুঝি আলাদা। এই বদ্বীপে অনেক কিছুরই অদলবদল ঘটেছে। পরিবর্তনের দোলায় অনেক কিছুই তার স্বকীয়তা হারিয়েছে। কিন্তু বাংলার মাঠ তার সত্ত্বাশ্রিত বৈশিষ্টকে আঁকড়ে ধরে আছে অনড় হাতে। এই মাঠে খরা দহনের হাতছানি আসে। বানভাসি কিংবা বন্যা সবকিছুকে তছনছ করে ফেলে এবং আগাছার বিস্তার পলল মাটিকে ঢেকে দেয়। কিন্তু মৌসুমী আবাহনে মাঠ যখন তার বরপুত্র কৃষকদেরকে কাছে টেনে নেয়, তখন তাদের কর্মচঞ্চল হাতের ছেঁায়ায় সবকিছু বদলে যায়। বাড়ন্ত সবুজ ধানের ঢেউ খেলানের সুষমায় হতাশ মানসে জেগে উঠে আশার আল্পনা, বর্তে থাকার অফুরন্ত প্রত্যয়। প্যান্ট শার্ট, পাজামা—পাঞ্জাবী ছেড়ে লুঙ্গি এবং হাফহাতা শার্ট পরিধান করে গত দু’মাস মাঠে অবস্থান শেষে এই ধারনাই শানিত হয়েছে— প্রলয় তান্ডব, বন্যার ছোবল এবং করোনার ব্যারিকেড যতই আসুক— বাংলার ভূমিপুত্র কৃষক সমাজ তার সৃজনী মানস নিয়ে মাঠে অবস্থান নিলে কোন বালাই কোন প্রতিবন্ধকতাই ধোপে ঠাঁই পাবার নয়।

সরওয়ার আহমদ : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক

প্রচ্ছদ এর আরও খবর
গিয়াসনগর ইউনিয়নের ৯৫ লাখ টাকার বাজেট দিলেন চেয়ারম্যান টিটু 

গিয়াসনগর ইউনিয়নের ৯৫ লাখ টাকার বাজেট দিলেন চেয়ারম্যান টিটু 

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

মৌলভীবাজার ঘুরে দেখলেন অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার

মৌলভীবাজার ঘুরে দেখলেন অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার

মাসিক রাজস্ব সভা অনুষ্ঠিত

মাসিক রাজস্ব সভা অনুষ্ঠিত

শ্রীমঙ্গলে আলোয় আলো প্রকল্পের প্রাক-শৈশব বিকাশ কেন্দ্র ও ডে-কেয়ার সেন্টার উদ্বোধন

শ্রীমঙ্গলে আলোয় আলো প্রকল্পের প্রাক-শৈশব বিকাশ কেন্দ্র ও ডে-কেয়ার সেন্টার উদ্বোধন

রাজনগরে জনশুমারি বিষয়ক অবহিতকরণ সভা

রাজনগরে জনশুমারি বিষয়ক অবহিতকরণ সভা

সর্বশেষ সংবাদ
গিয়াসনগর ইউনিয়নের ৯৫ লাখ টাকার বাজেট দিলেন চেয়ারম্যান টিটু 
গিয়াসনগর ইউনিয়নের ৯৫ লাখ টাকার বাজেট দিলেন চেয়ারম্যান টিটু 
এবার চালের রপ্তানির লাগাম টানতে যাচ্ছে ভারত, বিপর্যয়ের শঙ্কা
এবার চালের রপ্তানির লাগাম টানতে যাচ্ছে ভারত, বিপর্যয়ের শঙ্কা
কুলাউড়া সীমান্ত থেকে ৪ ভারতীয় নারী-শিশু আটক
কুলাউড়া সীমান্ত থেকে ৪ ভারতীয় নারী-শিশু আটক
খালেদা জিয়াকে ‘হত্যার হুমকির’ প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে বিএনপির সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
খালেদা জিয়াকে ‘হত্যার হুমকির’ প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে বিএনপির সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
মদ খেয়ে মাতলামি, যুবলীগ নেতা কারাগারে
মদ খেয়ে মাতলামি, যুবলীগ নেতা কারাগারে
আটা ময়দার পাইকারি বাজারে অনিয়মের দায়ে ভোক্তা-অধিকার অধিদপ্তরের জরিমানা
আটা ময়দার পাইকারি বাজারে অনিয়মের দায়ে ভোক্তা-অধিকার অধিদপ্তরের জরিমানা
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
দুই দিনে শিশুসহ তিন লাশ উদ্ধার
দুই দিনে শিশুসহ তিন লাশ উদ্ধার
মৌলভীবাজার ঘুরে দেখলেন অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার
মৌলভীবাজার ঘুরে দেখলেন অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার
মাসিক রাজস্ব সভা অনুষ্ঠিত
মাসিক রাজস্ব সভা অনুষ্ঠিত
শ্রীমঙ্গলে আলোয় আলো প্রকল্পের প্রাক-শৈশব বিকাশ কেন্দ্র ও ডে-কেয়ার সেন্টার উদ্বোধন
শ্রীমঙ্গলে আলোয় আলো প্রকল্পের প্রাক-শৈশব বিকাশ কেন্দ্র ও ডে-কেয়ার সেন্টার উদ্বোধন
রাজনগরে জনশুমারি বিষয়ক অবহিতকরণ সভা
রাজনগরে জনশুমারি বিষয়ক অবহিতকরণ সভা
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মৌলভীবাজার জেলা সভাপতির পাশে পুণ্যভূমি স্মৃতি পরিষদ
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মৌলভীবাজার জেলা সভাপতির পাশে পুণ্যভূমি স্মৃতি পরিষদ
রাজনগরের শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্টান প্রধান হলেন অধ্যক্ষ মোহাম্মদ রহিম খাঁন
রাজনগরের শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্টান প্রধান হলেন অধ্যক্ষ মোহাম্মদ রহিম খাঁন
মৌলভীবাজারের শ্রেষ্ঠ স্কুল দি ফ্লাওয়ার্স, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক রোকসানা আক্তার
মৌলভীবাজারের শ্রেষ্ঠ স্কুল দি ফ্লাওয়ার্স, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক রোকসানা আক্তার
আবারও ডিম দিল শ্রীমঙ্গলের সেই অজগর
আবারও ডিম দিল শ্রীমঙ্গলের সেই অজগর
মৌলভীবাজার জেলার শ্রেষ্ঠ এসিল্যান্ড বড়লেখার জাহাঙ্গীর হোসাইন
মৌলভীবাজার জেলার শ্রেষ্ঠ এসিল্যান্ড বড়লেখার জাহাঙ্গীর হোসাইন
বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর পুরস্কারের জন্য ২৩ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান মনোনীত
বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর পুরস্কারের জন্য ২৩ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান মনোনীত
শ্রীমঙ্গলের নবাগত ইউএনও ও এসিল্যান্ডের সাথে সনাক নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
শ্রীমঙ্গলের নবাগত ইউএনও ও এসিল্যান্ডের সাথে সনাক নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
সুন্দর মিয়ার মৃত্যুতে এম. নাসের রহমানের শোক
সুন্দর মিয়ার মৃত্যুতে এম. নাসের রহমানের শোক

© 2019 purbodeek.com

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি: আলহাজ্ব মো: চন্দন মিয়া, সম্পাদক : মুজাহিদ আহমদ,
প্রকাশক : আলহাজ্ব হাফিজ সাব্বির আহমদ, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সভাপতি : মাও. কামরুল ইসলাম,
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মুহাম্মদ আজির উদ্দিন পাশা, সহযোগী সম্পাদক : সালাহ উদ্দিন ইবনে শিহাব,
সহকারি সম্পাদক: আখতার হোসাইন জাহেদ, মো. রেদওয়ানুল ইসলাম

সম্পাদকীয় কার্যালয়: এম এ রহিম মার্কেট, এম সাইফুর রহমান রোড, মৌলভীবাজার-৩২০০।
ফোন : ০১৭১২ ৭১৬ ২৪৪, ০১৭১৯ ৮৪১ ৮৬৪, ০১৭২৯-৪৩৩৪৬১, ০১৭১০ ৩৮৩৯৫৬,
ই-মেইল: salahuddinpurbodik@gmail.com, purbodik11@gmail.com, purbodik12@gmail.com

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top