সংস্কৃতি ধরে রাখতে কমলগঞ্জে পিঠা উৎসব
প্রকাশিত হয়েছে : ১৮ জানুয়ারি ২০২০, ৬:০৭ অপরাহ্ণ
স্টাফ রিপোর্টার ::
আবহমান বাংলার ঐতহ্যিকে ধরে রাখতে মৌলভীবাজাররে কমলগঞ্জ উপজলোর কমলগঞ্জ সরকারি মডলে উচ্চ বদ্যিালয় মাঠে প্রথমবাররে মতো দনি ব্যাপি ঐতহ্যিবাহী পিঠা উৎসব – ২০২০ অনুষ্ঠতি হয়েছে। কমলগঞ্জ পিঠা উদযাপন পরষিদরে আয়োজনে আজ ১৮ জানুয়ারি শনিবার সকাল ১০টায় কমলগঞ্জ উপজলো পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোঃ রফির রহমান প্রধান অতিথি হিসাবে উৎসবের আনুষ্ঠানকিভাবে উদ্বোধন করনে।
ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা ও ঝমকালো আয়োজনরে মধ্য দিয়ে পিঠা উৎসবে নকশি, ঝিনুক, পাঠবিলা, ভাপাপিঠা, বিবিখানা, পায়েস, রসের পিঠাসহ নানা রকমরে পিঠা স্থান পায় এই উৎসব উদযাপন পরষিদরে আহবায়ক সাংবাদিক সাজিদুর রহমান সাজুর সভাপতিত্বে ও সাংবাাদিক শাহিন আহমদেরে সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থতি ছিলেন কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. জুয়েল আহমদ, জেলা পরষিদরে সদস্য অধ্যক্ষ মো. হেলাল উদ্দনি, কমলগঞ্জ থানার অফসিার ইনচার্জ মো. আরিফুর রহমান, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বিলকিস বেগম। বক্তব্য রাখেন পিঠা উৎসব কমিটির সদস্য সচবি পৌর কাউন্সিলর সৈয়দ জামাল হোসনে, যুগ্ম আহবায়ক মোস্তাফিজুর রহমান, রাহাত ইমতয়িাজ রিপুল, সাকের আলি সজিব প্রমুখ।
বাঙালির এতিহ্য, কৃষ্টি ও গ্রামীণ সংস্কৃতরি ধারক এবং বাহক এ পিঠা উৎসবে শীতের সকাল থেকে লোকে লোকারণ্য ছিল। দিনব্যাপী পিঠা উৎসবে নৃত্য, কবতিা আবৃত্তি ও সাস্কৃতকি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠতি হয়। এসময় অন্যান্যরে মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জনতা ব্যাংক ভানুগাছ শাখার সাবকে ব্যাস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন, কাউন্সলির আনোয়ার হোসেন, রাসেল মতলিব তরফদার, কবি শহীদ সাগ্নিক, কবি দিলওয়ার পুত্র কামরান ইবনে দিলওয়ার। এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজকি-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। পিঠা উৎসবে ৪০টি স্টল বসে।