logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • স্থানীয় সরকার
    • মৌলভীবাজার
    • সিলেট
  • সাহিত্য-সংস্কৃতি
  • ঝিঙেফুল
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • আরও
    • শিক্ষাঙ্গন
    • ইসলামী জিন্দেগী
    • অর্থ ও বাণিজ্য
    • স্বাস্থ্য-কথন
    • পত্রিকা
    • মুক্তমত
    • শিক্ষাঙ্গন
    • সাফল্য
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মৌলভীবাজার
  • সিলেট
  • প্রবাস
  • সম্পাদকীয়
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • স্থানীয় সরকার
  • খেলাধুলা
  • ছড়া সমগ্র
  • ঝিঙেফুল
  • নারী ও শিশু
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • মুক্তমত
  • ইসলামী জিন্দেগী
  • শিক্ষাঙ্গন
  • সাফল্য
  • সাহিত্য-সংস্কৃতি
  • স্বাস্থ্য-কথন
  • পত্রিকা
  • ফটোগ্যালারী
  1. প্রচ্ছদ
  2. ইসলামী জিন্দেগী

পবিত্র মহরম মাস ও আশুরা — ত্যাগ- মহিমা আর সত্য-ন্যায়-দৃঢ় প্রতিজ্ঞা প্রতিষ্ঠার উজ্জ্বল ইতিহাসের


প্রকাশিত হয়েছে : ২ নভেম্বর ২০১৪, ৯:০২ পূর্বাহ্ণ

www.purbodeek.com

 বিশেষ নিবন্ধ ::

হিজরি নববর্ষে মহরম চান্দ্রমাসটি পুরনো বছরের জরাজীর্ণতাকে মুছে দিয়ে ইসলামের ইতিহাসকে জানার, মুসলিম ঐতিহ্যকে চেনার ও দুরন্ত সাহসিকতার সঙ্গে ত্যাগ-তিতিক্ষায় নির্ভীক পথচলার কল্যাণময় শুভবার্তা নিয়ে ফিরে আসে। মহরম শব্দের অর্থ অলঙ্ঘনীয় পবিত্র। ইসলামে মহরম মাসটি অত্যন্ত ফজিলতময় ও মর্যাদাপূর্ণ। এ মাসেই বহু নবী-রাসুল ইমানের কঠিন পরীক্ষার মাধ্যমে মুক্তি ও নিষ্কৃতি পেয়েছিলেন। অসংখ্য তথ্যবহুল ঐতিহাসিক ঘটনা এ মাসে সংঘটিত হয়েছিল। ১০ মহরম কারবালা প্রান্তরে হজরত ইমাম হোসেন (রা.)-এর শহীদ হওয়াকে কেন্দ্র করে বর্তমানে আশুরার গুরুত্ব পেলেও ইসলামের ইতিহাসে এইদিনে অসংখ্য তাৎপর্যময় ঘটনা রয়েছে। এ কারণে মুসলমানরা দিনটিকে ধর্মীয় ভাব-গাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে পালন করে থাকেন। এই পৃথিবীর সবকিছু এবং চলমান সময়ের প্রতিটি মুহূর্ত আল্লাহ পাকের সৃষ্টি। এসবের মধ্যে বাছাই করে তিনি নির্দিষ্ট স্থান এবং কিছু সময়কে সম্মানিত করেছেন। সময়ের পরিক্রমা উল্লেখ করতে গিয়ে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ পাক যে চারটি মাসকে সম্মানিত বলে আখ্যায়িত করেছেন, মহরম মাস তার অন্যতম। আরবি পরিভাষায় এ মাসকে আল্লাহর মাস বা শাহরুল্লাহ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ইসলামের অনেক আগে থেকেই এ মাস আল্লাহ পাকের কাছে অতি সম্মানিত এবং ফজিলতপূর্ণ।
হাদিসের প্রায় সব কিতাবে মহরম মাসের ফজিলত এবং এ মাসের ১০ তারিখ আশুরার রোজা সম্পর্কে রাসুল (সা.) থেকে বর্ণিত একাধিক হাদিস রয়েছে। পবিত্র কোরআনের সুরা তওবার ৩৬ নম্বর আয়াতে আল্লাহ পাক চারটি মাসকে সম্মানিত উল্লেখ করে এ মাসগুলোতে পরস্পর অন্যায় ও অবিচার থেকে বিরত থাকতে বিশেষ নির্দেশ দিয়েছেন। ইসলামপূর্ব যুগেও এ মাসগুলোতে যুদ্ধ-বিগ্রহ থেকে মানুষ বিরত থাকতো।

calligraphy
রাসূল (সা.) বলেছেন, রমজানের রোজার পর মহরম মাসের রোজা আল্লাহ পাকের কাছে সবচেয়ে বেশি ফজিলতময়। (মুসলিম/হাদিস নং- ১৯৮২)
মক্কায় থাকাকালে রাসূল (সা.) নিজে এ আশুরার দিন রোজা রাখতেন তবে তা পালনে কাউকে আদেশ করেননি তিনি। মদিনায় হিজরতের পর যখন তিনি ইহুদিদের এ মাসের ১০ তারিখে রোজা রাখতে দেখলেন, তখন তিনি এর কারণ জিজ্ঞেস করলেন। ইহুদিরা জানালো, এ মাসের ১০ তারিখে আল্লাহ পাক মুসা আলাইহিসসালামকে ফেরাউনের কবল থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। এ তারিখেই ফেরাউন ডুবে মরেছিল। হজরত মুসা নবী এ দিনটিতে রোজা রাখতেন। রাসুল (সা.) তখন বললেন, আমরাও মুসা নবী আলাইহিসসালামের অনুসরণ করবো। তোমাদের চেয়ে আমাদের অধিকার বরং বেশি। তিনি তখন থেকে মহরমের ১০ তারিখ রোজা রাখা শুরু করলেন এবং সবাইকে নির্দেশ দিলেন। (বুখারি/হাদিস নং- ১৮৬৫) সুতরাং মদিনায় হিজরতের পর তার এ আদেশের কারণে আশুরার রোজা সবার জন্য ওয়াজিব হিসেবে গণ্য হতো; কিন্তু যখন রমজান মাসের রোজার হুকুম নাজিল হলো, তখন আশুরার রোজার হুকুম ওয়াজিব থেকে সুন্নতের পর্যায়ে নেমে এলো।
রাসুল (সা.) তখন বললেন, যে চায় সে রোজা রাখতে পারে এবং যে চায় না, সে না রাখলেও ক্ষতি নেই। (বুখারি, মুসলিম, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, দারেমি, বায়হাকি)
রাসুল (সা.) বলেছেন, এ আশুরার দিন রোজা রাখার কারণে আল্লাহ পাক বান্দার বিগত এক বছরের গোনাহসমূহ মাফ করে দেন। (মুসলিম/হাদিস নং- ১১৬২) মুসলিম শরিফের বর্ণনায় জানা যায়, ইন্তেকালের আগের বছর রাসুল (সা.) ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন, যদি আমি আগামী বছর বেঁচে থাকি তবে নয় তারিখেও রোযা রাখবো। এজন্যই আশুরার রোজার সঙ্গে এর আগের দিন রোজা রাখাকে মুস্তাহাব বলেছেন উলামায়ে কেরাম।
প্রখ্যাত হাদিস বিশারদ হাফেজ ইবনে হাজার হজরত ইবনে আব্বাসের বর্ণনা উল্লেখ করেছেন, যাতে রাসূল (সা.) বলেছেন, তোমরা আশুরার দিন রোজা রাখো। তবে এতে যেন ইহুদিদের সঙ্গে সামঞ্জস্য না হয়ে যায় সেজন্য এর সঙ্গে মিলিয়ে হয় আগের দিন কিংবা পরের দিনসহ রোজা পালন করো।
মহরম এবং আশুরা সম্পর্কে কিছু বিষয় স্পষ্টভাবে জানা থাকা প্রয়োজন, আশুরার দিন ছাড়াও পুরা মহরম মাস আল্লাহ পাকের কাছে সম্মানিত এবং ফজিলতপূর্ণ। রমজান মাস ছাড়া অন্যান্য মাসের চেয়ে এ মাসের নেক কাজে বেশি সওয়াব এবং অন্য মাসের চেয়ে এ মাসে কৃত অপরাধের শাস্তিও বেশি। আশুরার দিন ইসলামের পূর্বযুগ থেকেই মহিমান্বিত দিন। রাসুল (সা.)-এর প্রিয়তম দৌহিত্র হোসাইন (রা.)-এর শাহাদাতের ঘটনা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক ও হৃদয়বিদারক। তবে কারবালার এ ঘটনার সঙ্গে আশুরার ফজিলতের কোনো সম্পর্ক নেই।
কেউ যদি শুধু মহরম মাসের ১০ তারিখ রোজা রাখেন এবং এর আগে বা পরে একটি রোজা যোগ না করেন, তবে তা মাকরুহ নয়, বরং এতে মুস্তাহাব বিঘ্নিত হবে; কিন্তু প্রকৃত সুন্নত হলো, আগের ৯ মহরম  বা পরের দিনের সঙ্গে ১১ মহরম  মিলিয়ে মোট ২দিন রোজা রাখা। যে এ আশুরার দিন রোজা রাখতে পারলো না, তার জন্য কোনো সমস্যা কিংবা আশাহত হওয়ার কিছু নেই। যদি কেউ ৯, ১০ এবং ১১ তারিখ মোট ৩ দিন রোজা রাখেন তবে তা সর্বোত্তম হিসেবে গণ্য হবে। ইমাম ইবনুল কাইয়িম এ মত উল্লেখ করেছেন।
আর আশুরার রোজার ফজিলতে যে এক বছরের গুনাহ মাফ করার সুসংবাদ রয়েছে, তা সগিরা গুনাহসমূহের জন্য প্রযোজ্য। কারণ অন্য এক হাদিসে রয়েছে, কবিরা গুনাহ এর আওতায় নয়। বরং কবিরা গুনাহ কখনোই তওবা ছাড়া মাফ হওয়ার নয়। ইমাম নববী এবং ইমাম ইবনে তাইমিয়াসহ প্রখ্যাত সব হাদিস বিশারদগণ এ মত ব্যক্ত করেছেন।

আশুরার ইতিহাস

www.purbodeek.com

আশুরা ইতিহাসের এক বেদনা বিধুর ঘটনা। ৬৮০ খ্রিস্টাব্দের এ দিনে ইরাকের কারবালা প্রান্তে ফোরাতের তীরে বিশ্বের ইতিহাসের এক নির্মম হত্যাকাণ্ড সংঘঠিত হয়। এতে মহানবি (সা.) এর দৌহিত্র ইমাম হোসেন সপিরবারে শাহাদাৎবরণ করেন।

এ সব ঘটনার সাথে হিজরি ৬১ সনের একই দিনে কারবালার বিয়োগান্তক ঘটনাও যোগ হয়েছে। কারবালার ঘটনা সংগঠিত হওয়ার আগেই ইসলাম আশুরার গুরুত্ব দিয়েছে। এ কারণেই রমজান মাসের রোজার আগে মুসলমানদেরকে এ দিনে ফরজ হিসেবে রোজা রাখতে হয়েছে- যা ইহুদি ধর্মের বিধানেও আছে। তবে কারবালার মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পর মুসলিম সমাজে আশুরা শোকাবহ দিন হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, ইসলামের চতুর্থ খলিফা হযরত আলির পর মুয়াবিয়া মুসলিম জাহানের আমির বা শাসক নিযুক্ত হন। আর হযরত আলি তনয় ও মহানবির দৌহিত্র ইমাম হোসেন চুক্তি অনুযায়ী মুয়াবিয়ার খেলাফতের উত্তরাধিকারী মনোনীত হন। কিন্তু আমিরে মুয়াবিয়ার ইন্তিকালের পর তার পুত্র ইয়াজিদ চুক্তি ভঙ্গ করে অন্যায়ভাবে খেলাফতের দায়িত্ব নেন এবং শাসন ব্যবস্থায় স্বৈরাচার নীতি অবলম্বন করেন। এতে মুসলিম জাহানে বিবাদ-বিশৃঙ্খলা বেড়ে যায়। এহেন পরিস্থিতিতে খেলাফতের ন্যায্য দাবিদার ইমাম হোসেন বাধ্য হয়ে ইয়াজিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। একদিকে ক্ষমতায় মদমত্ত স্বৈরাচার ইয়াজিদ অন্যদিকে খেলাফতের ন্যায্য দাবিদার মহানবি (সা.) দৌহিত্র ইমাম হোসেন। ইয়াজিদের সরকারি বিশাল বাহিনী অন্যদিকে ইমাম হোসেন (রা.) এর পক্ষে মুষ্টিমেয় সত্যের সৈনিক। অন্যায়-অসত্যের বিরুদ্ধে সত্য-ন্যায় প্রতিষ্ঠার লড়াই। স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে অধিকার আদায়ের খেলাফত প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম। একদিকে ইয়াজিদের বিপুল সমরাস্ত্র অন্যদিকে ইমাম হোসেন নিরস্ত্র। অধিকন্তু ইয়াজিদের সৈন্যদের দ্বারা ফোরাতের তীরও অবরুদ্ধ। ইমাম হোসেন ও তার সৈনিকেরা তৃষ্ণায় কাতর। এমতাবস্থায় ইমাম হোসেনকে আত্মসমপর্ণের জন্য ইয়াজিদ প্রস্তাব পাঠান। কিন্তু ইয়াজিদের অন্যায়-অসত্য ও স্বৈরাচারী শক্তির কাছে মাথা নত না করে তিনি যুদ্ধ চালিয়ে যান। এ অসম যুদ্ধে স্বভাবতই ইমাম হোসেন পরাজিত হন। আর বিজয়ী ইয়াজিদ পাশবিক উম্মাদনায় মেতে উঠেন। তিনি পরাজিত ইমাম হোসেন ও তার পরিবারের সদস্যদের নির্মমভাবে হত্যা করেন। সাধারণভাবে যুদ্ধে বিজয়ী প্রশংসিত কিন্তু কারবালা যুদ্ধের ইতিহাস ভিন্ন। ন্যায়-অন্যায় বিবেচনায় কারবালা যুদ্ধের বিজিত নন্দিত অন্যদিকে বিজয়ী ঘৃনিত। নৃশংসতা-নির্মমতার কারণে ইয়াজিদ নিন্দনীয়। আর ইমাম হোসেন পরাজিত হয়েও ইতিহাসে স্মরণীয়। অন্যায়-অসত্যের কাছে মাথা নত না করার জন্য তিনি বিশ্ব বরণীয়। সত্য-ন্যায়ের ঝাণ্ডা সমুন্নত রাখার জন্য তার আদর্শ অনুকরণীয়।
কারবালার নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের প্রায় ১৪শত বছর অতিক্রান্ত হলেও আজও ইমাম হোসেন অমর হয়ে আছেন। একইভাবে ইয়াজিদের প্রেতাত্মাও বিদ্যমান আছে। তাই সময়-স্থানের ব্যাপক ব্যবধান সত্ত্বেও কারবালার প্রেক্ষাপট আর আজকের প্রেক্ষাপট প্রায় অভিন্ন। কারণ সত্য-মিথ্যার চিরন্তন দ্বন্দ্ব। এ দ্বন্দ্বে সত্যপন্থী ও ন্যায়বাদীদের ত্যাগ করতেই হবে। তবেই কারবালার শহীদদের প্রতি যথার্থ সম্মান দেখানো হবে।
প্রকৃতপক্ষে মুসলিমগণের এক তাৎপর্যময় দিন পবিত্র আশুরা। এ দিনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য কারবালার বিষাদময় ঘটনা। এতে লুকিয়ে আছে ত্যাগের মহিমা আর সত্য-ন্যায় প্রতিষ্ঠার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। তাই শুধু মর্সিয়া-মাতম নয় বরং ত্যাগ-কুরবানি আশুরার প্রধান শিক্ষা।

ইসলামী জিন্দেগী এর আরও খবর
আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলা রহ. খানেকায় পীর, ময়দানে বীর

আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলা রহ. খানেকায় পীর, ময়দানে বীর

যে কারণে ধ্বংস হয় নেক আমল

যে কারণে ধ্বংস হয় নেক আমল

শাহজালাল মসজিদ ম্যানচেস্টারে দারুল কিরাতের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

শাহজালাল মসজিদ ম্যানচেস্টারে দারুল কিরাতের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

মহানবী (সা:) কে অবমাননা: মৌলভীবাজারে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

মহানবী (সা:) কে অবমাননা: মৌলভীবাজারে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

সিরাজাম মুনীরায় তারাবীর নামাজে ইমামতি করলেন শায়েখ মোহাম্মদ জিব্রিল

সিরাজাম মুনীরায় তারাবীর নামাজে ইমামতি করলেন শায়েখ মোহাম্মদ জিব্রিল

ম্যানচেস্টার শাহ জালাল মসজিদে সকল ধর্মের মানুষের অংশগ্রহণে ‘টেইস্ট রামাদান’ অনুষ্ঠিত

ম্যানচেস্টার শাহ জালাল মসজিদে সকল ধর্মের মানুষের অংশগ্রহণে ‘টেইস্ট রামাদান’ অনুষ্ঠিত

সর্বশেষ সংবাদ
<span style='color:red;font-size:16px;'>বার্মিংহামের সিরাজাম মুনিরায় আল্লামা হবিবুর রহমান মুহাদ্দিস ছাহেব (র.) এর ঈসালে সাওয়াব অনুষ্ঠিত </span>	 <br/> আল্লামা হবিবুর রহমান ছাহেব (র.) ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.) এর ইজাযতপ্রাপ্ত জগৎ বিখ্যাত একজন শায়খুল হাদীস: আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী
বার্মিংহামের সিরাজাম মুনিরায় আল্লামা হবিবুর রহমান মুহাদ্দিস ছাহেব (র.) এর ঈসালে সাওয়াব অনুষ্ঠিত 
আল্লামা হবিবুর রহমান ছাহেব (র.) ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.) এর ইজাযতপ্রাপ্ত জগৎ বিখ্যাত একজন শায়খুল হাদীস: আল্লামা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী
মৌলভীবাজার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
মৌলভীবাজার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
মৌলভীবাজারের বৃহৎ মেধাযাছাই প্রতিষ্ঠান থাষ্ট ফর নলেজের বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
মৌলভীবাজারের বৃহৎ মেধাযাছাই প্রতিষ্ঠান থাষ্ট ফর নলেজের বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
<span style='color:red;font-size:16px;'>ব্যাংক কর্মকর্তা হত্যা  </span>	 <br/> মৌলভীবাজারে একজনের মৃত্যুদণ্ড, ৪ জনের যাবজ্জীবন
ব্যাংক কর্মকর্তা হত্যা
মৌলভীবাজারে একজনের মৃত্যুদণ্ড, ৪ জনের যাবজ্জীবন
রপ্তানি পণ্য চুরি করে মৌলভীবাজারের সাঈদ শত কোটি টাকার মালিক
রপ্তানি পণ্য চুরি করে মৌলভীবাজারের সাঈদ শত কোটি টাকার মালিক
মৌলভীবাজারে অজ্ঞাত গাড়ির চাপায় একজনের মৃত্যু
মৌলভীবাজারে অজ্ঞাত গাড়ির চাপায় একজনের মৃত্যু
কুলাউড়ায় উপবনে কাটা পড়লেন অজ্ঞাত যুবক
কুলাউড়ায় উপবনে কাটা পড়লেন অজ্ঞাত যুবক
শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির ত্রিবার্ষীকি নির্বাচনে ঝলক-আখতার প্যানেল নির্বাচিত
শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির ত্রিবার্ষীকি নির্বাচনে ঝলক-আখতার প্যানেল নির্বাচিত
জাতীয় শিশু প্রতিযোগীতায় রৌপ্যপদক অর্জন করলো মৌলভীবাজারের নুরুজাম্মান
জাতীয় শিশু প্রতিযোগীতায় রৌপ্যপদক অর্জন করলো মৌলভীবাজারের নুরুজাম্মান
মেয়র কাপ উন্মুক্ত দ্বৈত ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্ট চ্যাম্পিয়ান ব্রাদার্স একাটুনা
মেয়র কাপ উন্মুক্ত দ্বৈত ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্ট চ্যাম্পিয়ান ব্রাদার্স একাটুনা
মৌলভীবাজার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
মৌলভীবাজার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
মাকে নিয়ে ওমরাহ করা হলো না রাফির 
মাকে নিয়ে ওমরাহ করা হলো না রাফির 
মৌলভীবাজারে তিনজনকে পরিবেশ অধিদপ্তরের নোটিশ
মৌলভীবাজারে তিনজনকে পরিবেশ অধিদপ্তরের নোটিশ
জুয়ারিদের হামলায় পুলিশসহ আহত ৫, আটক-৫
জুয়ারিদের হামলায় পুলিশসহ আহত ৫, আটক-৫
অবৈধ শ্যালোর দাপটে বাসা-বাড়িতে পানি সংকট!
অবৈধ শ্যালোর দাপটে বাসা-বাড়িতে পানি সংকট!
ডিউটি শেষে বাসায় ফেরার পথে এএসপি মুকুলের মৃত্যু
ডিউটি শেষে বাসায় ফেরার পথে এএসপি মুকুলের মৃত্যু
মৌলভীবাজারে ৭ দিনের বিশেষ অভিযানে ৩০ মামলায় ৫০ আসামি গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ৭ দিনের বিশেষ অভিযানে ৩০ মামলায় ৫০ আসামি গ্রেফতার
মৌলভীবাজার মডেল থানার নতুন ওসি হারুনুর রশীদ
মৌলভীবাজার মডেল থানার নতুন ওসি হারুনুর রশীদ
মৌলভীবাজারে শেখ কামাল আন্তঃস্কুল ও মাদ্রাসা অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
মৌলভীবাজারে শেখ কামাল আন্তঃস্কুল ও মাদ্রাসা অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের সভাপতি বিশ্বজ্যোতি ও সম্পাদক  ইমাম হোসেন 
শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের সভাপতি বিশ্বজ্যোতি ও সম্পাদক  ইমাম হোসেন 

© 2019 purbodeek.com

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি: আলহাজ্ব মো: চন্দন মিয়া, সম্পাদক : মুজাহিদ আহমদ,
প্রকাশক : আলহাজ্ব হাফিজ সাব্বির আহমদ, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সভাপতি : মাও. কামরুল ইসলাম,
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মুহাম্মদ আজির উদ্দিন পাশা, সহযোগী সম্পাদক : সালাহ উদ্দিন ইবনে শিহাব,
সহকারি সম্পাদক: আখতার হোসাইন জাহেদ, মো. রেদওয়ানুল ইসলাম

সম্পাদকীয় কার্যালয়: এম এ রহিম মার্কেট, এম সাইফুর রহমান রোড, মৌলভীবাজার-৩২০০।
ফোন : ০১৭১২ ৭১৬ ২৪৪, ০১৭১৯ ৮৪১ ৮৬৪, ০১৭২৯-৪৩৩৪৬১, ০১৭১০ ৩৮৩৯৫৬,
ই-মেইল: salahuddinpurbodik@gmail.com, purbodik11@gmail.com, purbodik12@gmail.com

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top