logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • স্থানীয় সরকার
    • মৌলভীবাজার
    • সিলেট
  • সাহিত্য-সংস্কৃতি
  • ঝিঙেফুল
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • আরও
    • শিক্ষাঙ্গন
    • ইসলামী জিন্দেগী
    • অর্থ ও বাণিজ্য
    • স্বাস্থ্য-কথন
    • পত্রিকা
    • মুক্তমত
    • শিক্ষাঙ্গন
    • সাফল্য
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মৌলভীবাজার
  • সিলেট
  • প্রবাস
  • সম্পাদকীয়
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • স্থানীয় সরকার
  • খেলাধুলা
  • ছড়া সমগ্র
  • ঝিঙেফুল
  • নারী ও শিশু
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • মুক্তমত
  • ইসলামী জিন্দেগী
  • শিক্ষাঙ্গন
  • সাফল্য
  • সাহিত্য-সংস্কৃতি
  • স্বাস্থ্য-কথন
  • পত্রিকা
  • ফটোগ্যালারী
  1. প্রচ্ছদ
  2. অর্থ ও বাণিজ্য

ভারতের তুলনায় ইউনিটে দ্বিগুণ খরচ হবে রামপালে!


প্রকাশিত হয়েছে : ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ৯:৩৯ পূর্বাহ্ণ

 কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র

আমদানিকৃত কয়লা দিয়ে প্রতি ইউনিট (কিলোওয়াট ঘণ্টা) বিদ্যুৎ উৎপাদনে ভারত ব্যয় করে সর্বোচ্চ সাড়ে ৩-৪ টাকা। অথচ বাংলাদেশ-ভারত যৌথ ব্যবস্থাপনায় বাগেরহাটের রামপালে যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র গড়ে উঠছে, সেখানে প্রতি ইউনিটের আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ টাকা।

পূর্বদিক ডেস্ক ::

সরকারি-বেসরকারি দুই খাতেই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে ভারত। তেল, গ্যাস, পানি, পরমাণু, সৌর ও অন্যান্য উৎসের তুলনায় কয়লায় খরচ খুবই কম পড়ে বলে দেশটির মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের দুই-তৃতীয়াংশই কয়লাভিত্তিক। আমদানিকৃত কয়লা দিয়ে প্রতি ইউনিট (কিলোওয়াট ঘণ্টা) বিদ্যুৎ উৎপাদনে তারা ব্যয় করে সর্বোচ্চ সাড়ে ৩-৪ টাকা। ছত্তিশগড় ও মহারাষ্ট্র রাজ্যের দুটি বৃহৎ বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র ঘুরে এর কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে। অথচ বাংলাদেশ-ভারত যৌথ ব্যবস্থাপনায় বাগেরহাটের রামপালে যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র গড়ে উঠছে, সেখানে প্রতি ইউনিটের আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ টাকা।

সংশ্লিষ্টরা জানান, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে ভারতের। কয়লা পরিবহনে রেল যোগাযোগ ব্যবহার করায় ব্যয় কমিয়ে আনতে পারে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো। তাছাড়া একই জায়গায় দুই-তিন হাজার মেগাওয়াট উৎপাদনক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করায় জমিসংস্থান ও বিনিয়োগের পরিমাণ কমে যায়। এসব সুবিধা কাজে লাগিয়ে ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখে দেশটি।

সম্প্রতি বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) আমন্ত্রণে ভারতের ছত্তিশগড় রাজ্যের সিপাত ২ হাজার ৯৮০ মেগাওয়াট ও মহারাষ্ট্র রাজ্যে আদানি গ্রুপের তিরোদা ৩ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের একটি প্রতিনিধি দল। বিদ্যুৎকেন্দ্র দুটির কর্মকর্তারা আয়-ব্যয়ের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। সিপাত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণ করেছে ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার করপোরেশন (এনটিপিসি)। বাংলাদেশের রামপালে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটক্ষমতার একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে পিডিবির সঙ্গে যৌথ কোম্পানি গঠন করেছে এনটিপিসি। আর তিরোদার কেন্দ্রটি নির্মাণ করেছে আদানি গ্রুপ। ভারতের প্রভাবশালী এ গ্রুপও বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

সরেজমিনে কেন্দ্র দুটি ঘুরে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের সঙ্গে কোনো মিল খুঁজে পাওয়া যায়নি। সিপাত ও তিরোদা দুই বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গেই রেল যোগাযোগ রয়েছে। তাই সহজেই কয়লা পরিবহন করা যায়। বাংলাদেশে নির্মাণাধীন কোনো কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গেই রেল যোগাযোগ নেই। সমুদ্র উপকূল থেকেও রামপালের অবস্থান দূরে থাকায় লাইটারেজ জাহাজ ব্যবহার করতে হবে কয়লা পরিবহনে। এটি বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যয় বাড়িয়ে তুলবে।

কানাডার ন্যাশনাল এনার্জি বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত একটি গবেষণায় বলা হয়, কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র অবশ্যই কয়লাখনির কাছে হতে হবে। তা না হলে এটি হতে হবে গভীর সমুদ্রবন্দরের কাছে কিংবা রেললাইনের পাশে। তিনটির কোনোটির বিচারেই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির জন্য সুন্দরবনসংলগ্ন রামপাল জুতসই এলাকা হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে পরিবেশ বিপর্যয়ের প্রশ্নও রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে সিপাত পাওয়ার প্লান্টের নির্বাহী পরিচালক ভিবি ফাদনাভিস বলেন, ‘কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র পরিবেশের কোনো ক্ষতি করবে না, এটি একটি অবান্তর কথা। তেল, গ্যাস ও কয়লা যা-ই পোড়ানো হোক না কেন কার্বন তৈরি হবে। তাতে বাতাসে উত্তাপ ছড়াবেই। কিন্তু এসব ক্ষতি পরিবেশের জন্য গ্রহণযোগ্য মাত্রায় আনা সম্ভব হয়েছে আমাদের কেন্দ্রে। দক্ষ ব্যবস্থাপনা ও উন্নত যন্ত্রপাতি ব্যবহারে এটা যে কোনো কেন্দ্রের ক্ষেত্রেই সম্ভব।’

তিরোদা বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্টেশন হেড চৈতন্য প্রসাদ সাহা বলেন, ‘সামগ্রিক ক্ষতি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রেখে কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা গেলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। আমরা সে কাজ ভালোভাবে করছি। মহারাষ্ট্রের পরিবেশ অধিদফতরের নিয়ন্ত্রণও রয়েছে আমাদের ওপর।’

ভারতীয় বিদ্যুৎকেন্দ্র দুটির কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশেও বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সমাধান হতে পারে জ্বালানি হিসেবে কয়লার ব্যবহার।

ভারতের অধিকাংশ বিদ্যুৎ আসে কয়লাভিত্তিক কেন্দ্র থেকে। দেশী ও আমদানিকৃত বিভিন্ন কয়লা ব্যবহার হচ্ছে এসব কেন্দ্রে। ভারতের বর্তমান উৎপাদনক্ষমতা ২ লাখ ৫৩ হাজার ৩৮৯ মেগাওয়াট। এর মধ্যে কয়লাভিত্তিক উৎপাদন ১ লাখ ৫২ হাজার ৩১০ মেগাওয়াট। অন্যদিকে কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ২৫০ মেগাওয়াটে আটকে আছে বাংলাদেশ। সেখানেও নানা জটিলতায় আবদ্ধ। বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎকেন্দ্রের ইএসপি বিকল থাকা নিত্যদিনের ঘটনায় পরিণত হয়েছে; যে কারণে চিমনি দিয়ে সবসময় ছাই উড়ছে বাতাসে।

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ গ্যাসনির্ভর হয়ে আছে। অথচ ভারতে গ্যাস দিয়ে উৎপাদন করা হচ্ছে মোট উৎপাদনের মাত্র ৯ শতাংশ। জল, পরমাণু, সৌর ও অন্যান্য উৎস থেকে আসছে বাকি বিদ্যুৎ। বাকি পুরোটাই কয়লায় উত্পন্ন হয়। জ্বালানির বহুমুখীকরণ ব্যবস্থা সার্থক হওয়ায় এমনটা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন সিপাত বিদ্যুৎকেন্দ্রের এজিএম এস দেবাসি।

ভারতীয় কর্মকর্তাদের মতে, পরিবেশদূষণ রোধ বা বিদ্যুৎকেন্দ্র ব্যবস্থাপনায় নজরদারি ও সুশাসন নিশ্চিত করা জরুরি। এজন্য দক্ষ ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। ভারতীয় বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোয় সরকারের কড়া নজরদারি রয়েছে। একাধিক নীতিমালা ও বিধি-বিধানের মাধ্যমে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। হেরফের হলে উৎপাদন বন্ধ করে দেয়ারও নজির আছে। বাংলাদেশকেও তাই করতে হবে।

এদিকে বাংলাদেশের একমাত্র বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে কোনো মিল খুঁজে পাওয়া যায় না ভারতীয় কেন্দ্রগুলোর ব্যবস্থাপনার সঙ্গে। বড়পুকুরিয়ায় দৈনিক ছাই উত্পন্ন হয় ২৪০ টন আর ভারতের সিপাত বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপন্ন হয় ৮৫ হাজার টন। ১১৬টি হপারের মাধ্যমে ছাই ইয়ার্ডে চলে যাচ্ছে। সেখান থেকে ৩০ শতাংশ সিমেন্ট শিল্পে আর ৭০ শতাংশ ব্যবহার হচ্ছে মাটি ভরাটের কাজে। অথচ বড়পুকুরিয়ার সামান্য ছাই নিয়েই মহাবিপাকে পিডিবি। ছাই বাতাসে ও বৃষ্টির পানিতে ছড়িয়ে স্থানীয় তিলাই নদীর পানিকে দূষিত করে ফেলেছে। ওই নদীর পানি ব্যবহার করতে পারছে না স্থানীয়রা। এমনকি মাছও বাঁচাতে পারছে না।

অর্থ ও বাণিজ্য এর আরও খবর
সিত্রাংয়ের ধমকায় আমন ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

সিত্রাংয়ের ধমকায় আমন ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার ‘গলানো সোনা’ 

নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার ‘গলানো সোনা’ 

দ্রব্যমূল্য কমানো দাবি মৌলভীবাজারে হোটেল শ্রমিকদের

দ্রব্যমূল্য কমানো দাবি মৌলভীবাজারে হোটেল শ্রমিকদের

সেঞ্চুরি হাঁকাল ডলার, খোলা বাজারে ১০২ টাকা

সেঞ্চুরি হাঁকাল ডলার, খোলা বাজারে ১০২ টাকা

দোকানে দোকানে মানুষের উপচে পড়া ভিড়

দোকানে দোকানে মানুষের উপচে পড়া ভিড়

বাংলাদেশ ভারত বর্ডার হাটের কাজ শুরু

বাংলাদেশ ভারত বর্ডার হাটের কাজ শুরু

সর্বশেষ সংবাদ
দুইদিন ব্যাপী রাজনৈতিক নারী নেতৃবৃন্দদের নিয়ে বিভাগীয় সম্মেলন সম্পূর্ন
দুইদিন ব্যাপী রাজনৈতিক নারী নেতৃবৃন্দদের নিয়ে বিভাগীয় সম্মেলন সম্পূর্ন
মৌলভীবাজারে নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় লড়বে দশ নৌকা, প্রথম পুরষ্কার মোটরসাইকেল
মৌলভীবাজারে নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় লড়বে দশ নৌকা, প্রথম পুরষ্কার মোটরসাইকেল
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি এক দিনের কর্মবিরতির ঘোষণা
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি এক দিনের কর্মবিরতির ঘোষণা
টাকায় বরকত বাড়ানোর ফু’র নামে প্রবাসীর স্ত্রীর  টাকা হাতিয়ে নিল প্রতারক চক্র
টাকায় বরকত বাড়ানোর ফু’র নামে প্রবাসীর স্ত্রীর টাকা হাতিয়ে নিল প্রতারক চক্র
পরাশক্তির স্যাংশানে বিএনপি-জামাত আত্মহারা হয়ে উঠে: বাহাউদ্দিন নাছিম
পরাশক্তির স্যাংশানে বিএনপি-জামাত আত্মহারা হয়ে উঠে: বাহাউদ্দিন নাছিম
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. খলিলুর রহমান আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. খলিলুর রহমান আর নেই
১৩ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধারের পর লাউয়াছড়ায় অবমুক্ত
১৩ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধারের পর লাউয়াছড়ায় অবমুক্ত
ইসকসের আয়োজনে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
ইসকসের আয়োজনে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
১০ বছর পর মৌলভীবাজার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন
১০ বছর পর মৌলভীবাজার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন
সাংবাদিককে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার হুমকি দিলেন জুড়ী থানার ওসি
সাংবাদিককে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার হুমকি দিলেন জুড়ী থানার ওসি
দেশের উন্নয়নে শেখ হাসিনার বিকল্প কেউ নেই: পরিবেশমন্ত্রী
দেশের উন্নয়নে শেখ হাসিনার বিকল্প কেউ নেই: পরিবেশমন্ত্রী
টেইক বেক বাংলাদেশ, শেখ হাসিনার দিন শেষ: শেরপুরে গয়েশ্বর
টেইক বেক বাংলাদেশ, শেখ হাসিনার দিন শেষ: শেরপুরে গয়েশ্বর
মৌলভীবাজারে সাড়ে ৮ লক্ষ টাকার জাল নোট উদ্ধার 
মৌলভীবাজারে সাড়ে ৮ লক্ষ টাকার জাল নোট উদ্ধার 
মৌলভীবাজারে ইলেকশন রিপোর্টিং বিষয়ে ৩ দিনের প্রশিক্ষণ শুরু
মৌলভীবাজারে ইলেকশন রিপোর্টিং বিষয়ে ৩ দিনের প্রশিক্ষণ শুরু
মৌলভীবাজার সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিজাম ইন্তেকাল করেছেন
মৌলভীবাজার সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিজাম ইন্তেকাল করেছেন
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
কুলাউড়ায় ট্রাক-সিএনজির মুখোমুখি সং ঘর্ষে নি হ ত ২, আ হ ত ৩
কুলাউড়ায় ট্রাক-সিএনজির মুখোমুখি সং ঘর্ষে নি হ ত ২, আ হ ত ৩
বৃটেনে বার্মিংহাম বইমেলা সম্পন্ন
বৃটেনে বার্মিংহাম বইমেলা সম্পন্ন
মৌলভীবাজারে গরমে রেললাইন বেঁকে সিলেটগামী ট্রেন আটকা (ভিডিওসহ)
মৌলভীবাজারে গরমে রেললাইন বেঁকে সিলেটগামী ট্রেন আটকা (ভিডিওসহ)
মৌলভীবাজারে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস পালিত
মৌলভীবাজারে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস পালিত

© 2019 purbodeek.com

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি: আলহাজ্ব মো: চন্দন মিয়া, সম্পাদক : মুজাহিদ আহমদ,
প্রকাশক : আলহাজ্ব হাফিজ সাব্বির আহমদ, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সভাপতি : মাও. কামরুল ইসলাম,
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মুহাম্মদ আজির উদ্দিন পাশা, সহযোগী সম্পাদক : সালাহ উদ্দিন ইবনে শিহাব,
সহকারি সম্পাদক: আখতার হোসাইন জাহেদ, মো. রেদওয়ানুল ইসলাম

সম্পাদকীয় কার্যালয়: এম এ রহিম মার্কেট, এম সাইফুর রহমান রোড, মৌলভীবাজার-৩২০০।
ফোন : ০১৭১২ ৭১৬ ২৪৪, ০১৭১৯ ৮৪১ ৮৬৪, ০১৭২৯-৪৩৩৪৬১, ০১৭১০ ৩৮৩৯৫৬,
ই-মেইল: salahuddinpurbodik@gmail.com, purbodik11@gmail.com, purbodik12@gmail.com

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top