মৌলভীবাজার আইসিবি ইসলামি ব্যাংকে গেলেই টাকা নেই!
প্রকাশিত হয়েছে : ১৫ মে ২০২৪, ৫:০৬ অপরাহ্ণ
ইমাদ উদ-দীন লিখেছেন, এ কেমন অদ্ভুত কথা। আমার টাকা আমায় দিতে কেনো এমন অপরাগতা। এই ব্যাংক কি দেউলিয়াত্বের দিকে। তা না হলে কেনো এমন গ্রাহক হয়রানি? সংশ্লিষ্টরা কি এসি রুমে বসে বসে কেবল আঙুল চুষেন। মনতোষ দাশেন মন্তব্য, মানুষ কোথায় নিরাপত্তার জন্য টাকা রাখবে?
শারিক খালেদ সাইফুল্লাহ লিখেছেন, এই ব্যাংক ৬ মাস আগে থেকেই রেড লাইনে, তার সাথে আরো ১৫ টি ব্যাংক। চারবাক উত্তরাধুনিক নামে ফেসবুক চালান মহসীন বখত মন্তব্য করেছেন, রিজার্ভেও টাকা নাই ,সব চালান হয়ে যাচ্ছে বিদেশে। ক্ষমতাকেন্দ্রে একটা শক্তিধর মাফিয়াচক্র সক্রিয়। সরকার বলতে যা বুঝায় তারা শরিক না হয় অসহায়।তুমি নিশ্চয় জানো, হাওর কাউয়া দীঘিতে সৌরবিদ্যুত প্রকল্পের নামে এই মৌলভিবাজারের প্রাকৃতিক বিপর্যয় শুরু হবে। এটা কেবল দেশের টাকা হরিলুটের জন্য নেয়া হচ্ছে।চট্রগ্রামের গুনধর মাফিয়া ইয়াবা বদির কাউয়া দীঘিতে জমি কেনার সংবাদ নিশ্চয় জানো। কেন্দ্রের সেরা গৌসকুতুব দরবেশ মাফিয়াচক্র তাদের ছোটছোট পোনা ছেড়ে দিয়ে এই অঞ্চলকে আগে করতলে নেবার ষোলকলা পূর্ণ করছে। ব্যাংকগুলো এখন সিক্রেটভাবে কার্যত দেউলিয়া, কিছুদিন পরে কোনো কোনো ব্যাংক নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করতে বাধ্য হবে।
সফিকুর রহমান সবুজ লিখেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক নামে মাত্র একটা দায়িত্ব নিয়ে আছে। যাদের কাজ টাকা ছাপিয়ে সরকারকে দেওয়া।দেওয়ান মুক্তাদির গাজীর মন্তব্য,পাবলিকের টাকা নিয়ে তামাশা শুরু হয়েছে। উত্তম বিশ্বাসের বক্তব্য, এস আলম গ্রুপকে লোন দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ ব্যাংক দিয়েছিল? কিছুদিনের মধ্যে ব্যাংকটি কো-অপারেটিভ এ পরিনত হতে পারে। আবদুর রব ভুট্টোর মন্তব্য, শুধুমাত্র দেউলিয়া ঘোষণা বাকি।জাহের আহমদ চৌধুরীর লিখেছেন, অপেক্ষা করুন, অন্য ব্যাংক ও শুরু করবে ।জাকির চৌধুরীর মন্তব্য,দেশের অবস্থা খুব খারাপ।
শেখ এনামুল হোসাইনের মন্তব্য, এই ব্যাংক থেকে অনেক কষ্ট করে আমার কিছু টাকা উটাইছি এখনো কিচ্ছু টাকা তাদের কাছে রয়েছে তারা বর্তমানে ১০ হাজার টাকাও দিতে পরছে না।আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন,বিষয় টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরে আনা হোক।
জানা গেছে, মৌলভীবাজার শহরের ব্যস্ততম এলাকা চৌমোহনার কোর্ট রোডে অবস্থিত আইসিবি ইসলামি ব্যাংক মৌলভীবাজার শাখা।প্রতিদিন শতাধিক গ্রাহক টাকা উঠাতে গিয়ে টাকা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। নিজের টাকা ব্যাংক থেকে উঠাতে না পারায় অনেককেই সমস্যা পোহাতে হচ্ছে। গত ৬ মে টাকার অভাবে প্রায় ৩ ঘন্টা বন্ধ ছিল। পরে প্রধান কার্যালয় থেকে গ্রাহকদের কিছু টাকা পাওয়া গেলে তালা খুলে অফিস কার্যক্রম শুরু হয়। এ নিয়ে জেলা শহর জুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।