মিয়ানমার থেকে ফিরিয়ে আনা হলো আরও ৩৭ বাংলাদেশিকে
প্রকাশিত হয়েছে : ১৯ জুন ২০১৫, ৮:০৫ পূর্বাহ্ণ
পূর্বদিক ডেস্ক ::
মিয়ানমারের জলসীমায় পাচারকারীদের নৌকা থেকে উদ্ধার হওয়া আরও ৩৭ বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের বিপরীতে সীমান্তের মিয়ানমার অংশে পতাকা বৈঠকের পর তাদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী।
বিজিবি ১৭ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খন্দকার সাইফুল আলম জানান, এই ৩৭ জনের মধ্যে হবিগঞ্জের ১১ জন, কিশোরগঞ্জের আটজন, বগুড়ার সাতজন, সিরাজগঞ্জের ৫ জন, সুনামগঞ্জের ৪ জন এবং মাদারীপুর ও জামালপুরের একজন করে রয়েছেন।
লে. কর্নেল খন্দকার সাইফুল জানান, সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আনার পর ঘুমধুম থেকে বাসে করে তাদের কক্সবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাদের কক্সবাজার জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হবে । ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা ও জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের ব্যবস্থা নেবে জেলা প্রশাসন।
পতাকা বৈঠকে ১০ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন বিজিবি ১৭ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর ইমরান উল্লাহ সরকার। মিয়ানমার প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগের সহকারী পরিচালক চ নাইং।
গত ২১ মে মিয়ানমার উপকূলে পাচারকারীদের একটি নৌকা থেকে ২০৮ জনকে উদ্ধারের পর এর মধ্যে ২০০ জন বাংলাদেশি রয়েছে বলে দাবি করে মিয়ানমার। এর মধ্যে ১৫০ জনের পরিচয় যাচাই করে গত ৮ জুন তাদের দেশে ফিরিয়ে আনে বিজিবি।
পরে আরও ৩৭ জনের জাতীয়তা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তাদেরও ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে ২০৮ জনের মধ্যে দুই দফায় ১৮৭ জনকে দেশে ফিরিয়ে আনা হলো।
গত ২৯ মে মিয়ানমারের জলসীমায় পাচারকারীদের আরেকটি নৌকা থেকে ৭২৭ জনকে উদ্ধার করে দেশটির নৌ-বাহিনী, যাদের রোহিঙ্গা ও বাঙালি পরিচয় দিয়েছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম।
বিজিবি ১৭ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খন্দকার সাইফুল আলম জানান, এই ৩৭ জনের মধ্যে হবিগঞ্জের ১১ জন, কিশোরগঞ্জের আটজন, বগুড়ার সাতজন, সিরাজগঞ্জের ৫ জন, সুনামগঞ্জের ৪ জন এবং মাদারীপুর ও জামালপুরের একজন করে রয়েছেন।
লে. কর্নেল খন্দকার সাইফুল জানান, সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আনার পর ঘুমধুম থেকে বাসে করে তাদের কক্সবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাদের কক্সবাজার জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হবে । ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা ও জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের ব্যবস্থা নেবে জেলা প্রশাসন।
পতাকা বৈঠকে ১০ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন বিজিবি ১৭ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর ইমরান উল্লাহ সরকার। মিয়ানমার প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগের সহকারী পরিচালক চ নাইং।
গত ২১ মে মিয়ানমার উপকূলে পাচারকারীদের একটি নৌকা থেকে ২০৮ জনকে উদ্ধারের পর এর মধ্যে ২০০ জন বাংলাদেশি রয়েছে বলে দাবি করে মিয়ানমার। এর মধ্যে ১৫০ জনের পরিচয় যাচাই করে গত ৮ জুন তাদের দেশে ফিরিয়ে আনে বিজিবি।
পরে আরও ৩৭ জনের জাতীয়তা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তাদেরও ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে ২০৮ জনের মধ্যে দুই দফায় ১৮৭ জনকে দেশে ফিরিয়ে আনা হলো।
গত ২৯ মে মিয়ানমারের জলসীমায় পাচারকারীদের আরেকটি নৌকা থেকে ৭২৭ জনকে উদ্ধার করে দেশটির নৌ-বাহিনী, যাদের রোহিঙ্গা ও বাঙালি পরিচয় দিয়েছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম।