কাল রাজধানীর কোথাও সমাবেশ করবে না আওয়ামী লীগ
প্রকাশিত হয়েছে : ৪ জানুয়ারি ২০১৫, ৩:২৩ অপরাহ্ণ
আগামীকাল ৫ জানুয়ারি রাজধানীর কোথাও সমাবেশ করবে না আওয়ামী লীগ। তবে সারাদেশে পূর্বঘোষিত গণতন্ত্রের বিজয় দিবস উপলক্ষে শোভাযাত্রা করবে দলটি।
আজ রবিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এ কথা জানান।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের সংগঠন নয়। আওয়ামী লীগ এ দেশের গণমানুষের সংগঠন। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইনের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমরা রাজধানীর কোথাও সোমবার সমাবেশ করছি না। ’
প্রসঙ্গত, রোববার বিকেল ৫টা থেকে ঢাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিট্রন পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।
তিনি বলেন, সারাদেশে ইতোমধ্যে বিএনপি নৈরাজ্য, জ্বালাও পোড়াও শুরু করেছে। সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের একজন কর্মীকে হত্যা করেছে। ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে। আমরা জনগণকে এ সব নাশকতা প্রতিরোধের রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে দলীয় নেতাকর্মীরা সতর্ক অবস্থানে থাকার আহবান জানাচ্ছি।
বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতেই বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসতে চেয়েছিলেন দাবি করে হাছান মাহমুদ বলেন, প্রকৃতপক্ষে খালেদা জিয়া নয়াপল্টনে এসে সারাদেশের সন্ত্রাসীদের আসতে বলতেন। যার প্রমাণ ঢাকার এই নাশকতা ও গাড়িতে অগ্নি সংযোগ।
আজ রবিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এ কথা জানান।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের সংগঠন নয়। আওয়ামী লীগ এ দেশের গণমানুষের সংগঠন। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইনের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমরা রাজধানীর কোথাও সোমবার সমাবেশ করছি না। ’
প্রসঙ্গত, রোববার বিকেল ৫টা থেকে ঢাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিট্রন পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।
তিনি বলেন, সারাদেশে ইতোমধ্যে বিএনপি নৈরাজ্য, জ্বালাও পোড়াও শুরু করেছে। সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের একজন কর্মীকে হত্যা করেছে। ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে। আমরা জনগণকে এ সব নাশকতা প্রতিরোধের রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে দলীয় নেতাকর্মীরা সতর্ক অবস্থানে থাকার আহবান জানাচ্ছি।
বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতেই বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসতে চেয়েছিলেন দাবি করে হাছান মাহমুদ বলেন, প্রকৃতপক্ষে খালেদা জিয়া নয়াপল্টনে এসে সারাদেশের সন্ত্রাসীদের আসতে বলতেন। যার প্রমাণ ঢাকার এই নাশকতা ও গাড়িতে অগ্নি সংযোগ।