ইবোলা ভাইরাস মোকাবেলায় কি ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা খতিয়ে দেখতে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জেনেভায় এক জরুরি বৈঠকে বসেছে।
এই মহামারী প্রতিরোধে, ডাব্লিউ এইচ ওর বিরুদ্ধে খুব ধীরগতিতে কাজ করার অভিযোগ উঠেছে।
ইবোলায় আক্রান্ত হয়ে গিনি, সিয়েরা লিওন এবং লাইবেরিয়া- পশ্চিম আফ্রিকার এই তিনটি দেশে ইতিমধ্যেই সাড়ে চার হাজারেও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। এবং প্রাণঘাতী এই ভাইরাসটি এখনও ছড়িয়ে পড়ছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এ নিয়ে তিনবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি কমিটি বৈঠকে বসলো – যার লক্ষ্য হচ্ছে ইবোলা রোগের বিস্তার ঠেকানো এবং তা নিয়ন্ত্রণের প্রয়াস থেকে কি অর্জিত হলো তার একটা পর্যালোচনা করা। কারণ এমন সমালোচনাও হয়েছে যে এ ব্যাপারে সক্রিয় হতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দেরি করেছে। ইবোলা ঠেকাতে সীমান্তগুলোতে যে সব পরীক্ষার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা কতটা কাজ করছে, ভ্রমণের ক্ষেত্রে কড়াকড়ি আরো কঠোর করা দরকার কিনা – এ ব্যাপারগুলো কমিটির বৈঠকে দেখা হবে।
লাইবেরিয়া, সিয়েরা লিওন এবং গিনিতে ইবোলা প্রকোপ কমার কোন লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না।