চামড়া পাচারের আশংকা: ট্যানারি মালিকরা হতাশ
প্রকাশিত হয়েছে : ৮ অক্টোবর ২০১৪, ২:০৮ অপরাহ্ণ
পূর্বদিক ডেস্ক ::
৫০ শতাংশ কোরবানি পশুর চামড়া বাজারে আসেনি। গত বছরের তুলনায় এ বাজারে চামড়া সরবরাহ কমেছে। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ট্যানারির মালিকরা সিন্ডিকেট করে কম মূল্য নির্ধারণের কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
এ বছর কোরবানির পশুর চামড়ার দাম কম নির্ধারণ করে দেয়া ট্যানারি শিল্পের তিনটি সংগঠন। প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ৭০ থেকে ৭৫ টাকা, ঢাকার বাইরের চামড়া ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দর দেয়া হয়েছে। নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামেই কেনা বেচা হয়েছে চামড়া। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ চামড়া মজুদ করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত বছরের তুলনায় এ বছর চামড়া কম এসেছে। বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কীন মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আলী হোসেন জানান, গত বছরের তুলনায় এ বছর পোস্তায় পশুর চামড়া কম এসেছে।, ছাগলের চামড়ার দাম কম থাকায় পাচারের সম্ভাবনা রয়েছে।
সিন্ডিকেট করে ট্যানারির মালিকরা কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য কম নির্ধারণে কারণে পাচারের পথ সৃষ্টি হয়েছে। চামড়ার দাম পাশ্ববর্তী দেশ থেকে কম নির্ধারণের কারণে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ থেকে চামড়া নেয়ার জন্য সীমান্ত এলাকাগুলোতে টাকা বিনিয়োগ করে।
এদিকে দেশ থেকে কোরবানির পশুর চামড়া পাচার রোধ করতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বেনাপোল ও পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকায় রেড এলার্ট জারি করেছে বিজিবি।
৫০ শতাংশ কোরবানি পশুর চামড়া বাজারে আসেনি। গত বছরের তুলনায় এ বাজারে চামড়া সরবরাহ কমেছে। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ট্যানারির মালিকরা সিন্ডিকেট করে কম মূল্য নির্ধারণের কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
এ বছর কোরবানির পশুর চামড়ার দাম কম নির্ধারণ করে দেয়া ট্যানারি শিল্পের তিনটি সংগঠন। প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ৭০ থেকে ৭৫ টাকা, ঢাকার বাইরের চামড়া ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দর দেয়া হয়েছে। নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামেই কেনা বেচা হয়েছে চামড়া। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ চামড়া মজুদ করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত বছরের তুলনায় এ বছর চামড়া কম এসেছে। বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কীন মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আলী হোসেন জানান, গত বছরের তুলনায় এ বছর পোস্তায় পশুর চামড়া কম এসেছে।, ছাগলের চামড়ার দাম কম থাকায় পাচারের সম্ভাবনা রয়েছে।
সিন্ডিকেট করে ট্যানারির মালিকরা কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য কম নির্ধারণে কারণে পাচারের পথ সৃষ্টি হয়েছে। চামড়ার দাম পাশ্ববর্তী দেশ থেকে কম নির্ধারণের কারণে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ থেকে চামড়া নেয়ার জন্য সীমান্ত এলাকাগুলোতে টাকা বিনিয়োগ করে।
এদিকে দেশ থেকে কোরবানির পশুর চামড়া পাচার রোধ করতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বেনাপোল ও পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকায় রেড এলার্ট জারি করেছে বিজিবি।