মেক্সিকোতে হ্যারিকেন আঘাত, আটকা পড়েছেন ৩০ হাজার পর্যটক
প্রকাশিত হয়েছে : ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ৬:২৪ পূর্বাহ্ণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক ::
হ্যারিকেন আঘাতের পর বাজা ক্যালিফোর্নিয়ার পেনিনসুলা অঞ্চলে ৩০ হাজার পর্যটক আটকা পড়েছেন। ১৭ সেপ্টেম্বর বুধবার দেশটির সংবাদ মাধ্যমগুলো এ তথ্য জানায়।
ঝড়ের পরে ফুয়েল স্টেশন ও পাবলিক ট্রান্সপোর্ট বন্ধ থাকায় লস কাবো’র বিমান বন্দরে শত শত মানুষ ভিড় জমিয়েছেন উড়োজাহাজে উঠতে।
মেক্সিকোর সেনাবাহিনী ও বাণিজ্যিক উড়োজাহাজ কোম্পানি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া পর্যটকদের আকাশ পথে নিরাপদে আনা শুরু করেছে।
দেশটি পুলিশ জানায়, ইতোমধ্যে পর্যটকদের আকাশ পথে তাদের গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি নাগরিকদের সেবা দানে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডার প্রতিনিধিরা আমাদের সহযোগিতা করছেন।
রোববার দিনগত রাতে হ্যারিকেন আঘাত হানার পর ২৬ হাজার বিদেশি এবং চার হাজার মেক্সিকান নাগরিককে সমুদ্র সৈকত থেকে স্থানীয় হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে দেশটির কর্তৃপক্ষ দাবি করছেন, প্রবল ঝড় হলেও কোনো নিহতের সংবাদ পাওয়া যায় নি। তবে ১৩৫ জন্য আহত হয়েছেন।
ইউএস ন্যাশনাল হ্যারিকেন সেন্টার জানিয়েছে, ঝড়ের তীব্রতা ছিল ঘণ্টায় ৮৫ কিলোমিটার (৫০ মাইল)। ওই অঞ্চলে এখনও ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে।
ঝড়ের পরে ফুয়েল স্টেশন ও পাবলিক ট্রান্সপোর্ট বন্ধ থাকায় লস কাবো’র বিমান বন্দরে শত শত মানুষ ভিড় জমিয়েছেন উড়োজাহাজে উঠতে।
মেক্সিকোর সেনাবাহিনী ও বাণিজ্যিক উড়োজাহাজ কোম্পানি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া পর্যটকদের আকাশ পথে নিরাপদে আনা শুরু করেছে।
দেশটি পুলিশ জানায়, ইতোমধ্যে পর্যটকদের আকাশ পথে তাদের গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি নাগরিকদের সেবা দানে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডার প্রতিনিধিরা আমাদের সহযোগিতা করছেন।
রোববার দিনগত রাতে হ্যারিকেন আঘাত হানার পর ২৬ হাজার বিদেশি এবং চার হাজার মেক্সিকান নাগরিককে সমুদ্র সৈকত থেকে স্থানীয় হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিকে দেশটির কর্তৃপক্ষ দাবি করছেন, প্রবল ঝড় হলেও কোনো নিহতের সংবাদ পাওয়া যায় নি। তবে ১৩৫ জন্য আহত হয়েছেন।
ইউএস ন্যাশনাল হ্যারিকেন সেন্টার জানিয়েছে, ঝড়ের তীব্রতা ছিল ঘণ্টায় ৮৫ কিলোমিটার (৫০ মাইল)। ওই অঞ্চলে এখনও ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে।