বাতিল মতাদর্শিরা ফারুকীকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে : মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী
প্রকাশিত হয়েছে : ২৯ আগস্ট ২০১৪, ১:৪৬ অপরাহ্ণ
পূর্বদিক ডেস্ক
মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকীকে নৃশংসভাবে হত্যার তীব্র নিন্দা এবং খুনিদের চিহ্নিত করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর সভাপতি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর কেন্দ্রীয় পরিষদের সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকী বিশিষ্ট আলেমে দীন ও ইসলামি ভাষ্যকার ছিলেন।আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের পক্ষে তাঁর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত বলিষ্ট। বাতিল আকিদা বিশ্বাসের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন সোচ্ছার। ওয়াজ-নসিহত, বক্তৃতা-বিবৃতি ও মিডিয়ার মাধ্যমে সুন্নিয়াতের পক্ষে তার সুদৃঢ় ও সাহসি অবস্থানের কারনে বাতিল মতাদর্শিরা তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। এদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। একজন আলেমকে এমন নৃশংসভাবে হত্যা দেশের মানুষ সহ্য করবেনা।তিনি বলেন, দেশের আইন-শৃংখলা পরিস্তিতির অবনতিতে মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। নিজের ঘরে মানুষ খুন হচ্ছে। গুম, ছিনতাই আতংক সর্বত্র। দেশের সর্বস্তরের নাগরিকের নিরাপত্তা বিধানে সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। তিনি ফারুকী হত্যাকাণ্ড যাতে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত না হয় সেজন্য সরকারকে সজাগ থাকার আহবান জানান।২৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার সিলেট সোবহানীঘাটস্থ আল ইসলাহর দলীয় কার্যালয়ে সংগঠনের মহাসচিব একেএম মনোওর আলীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা শরিফ উদ্দিন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাওলানা নজমুল হুদা খান, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মাওলানা মাহমুদ হাসান চৌধুরী, সহ-প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা আতাউর রহমান, অফিস সম্পাদক আলমগীর হোসেন, তালামীযে ইসলামিয়ার সাধারন সম্পাদক ফখরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সদস্য অধ্যক্ষ মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, হাফিজ সুলতান আহমদ, মাওলানা জইন উদ্দিন, সিলেট জেলা সভাপতি মাওলানা আবু জাফর মোহাম্মদ নুমান, সাধারন সম্পাদক অধ্যক্ষ মাওলানা শুয়াইবুর রহমান, সিলেট মহানগর সভাপতি আলহাজ্ব শাহজাহান মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আজির উদ্দিন পাশা, সহ-সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুস সবুর, সিলেট জেলা সহ-সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ছালেহ আহমদ, তালামীযে ইসলামিয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রহমান, সিলেট পূর্ব জেলা সভাপতি মুহাম্মদ উসমান গনী।